২৪খবরবিডি: 'প্রথমার্ধে চেলসির দাপট। কাই হাভার্টজ সুযোগ মিস না করলে ব্যবধানটা আরও বাড়াতে পারত টমাস টুখেলের দল। বিরতির পর পাল্টা আক্রমণের ধার বাড়ায় টটেনহাম। গোলটা আসে ৬৮ মিনিটে, বেন ডেভিসের পাস, পিয়ের-এমিল হইবিয়ার শট।'
তবে সেই গোলের আগে একটা ফাউলের আবেদন করেছিল চেলসি। কিন্তু রেফারির সায় মেলেনি। এ নিয়েই চেলসির ডাগ আউটে উত্তেজনা রেশ ছিল। গোলের পর সেটার প্রতিক্রিয়া দেখাতে গিয়েই খেপেন ওঠেন টটেনহাম কোচ কন্তে। টমাস টুখেলের সঙ্গে প্রায় হাতাহাতির দশা। এরপর চেলসি আরও একবার সুযোগ নষ্ট করে ৭৫ মিনিটে। কাই হাভার্টজ একা গোলরক্ষককে পেয়ে ব্যর্থ হন বলে জালে পাঠাতে। তবে এর দুই মিনিট পরে ঠিকই এগিয়ে যায় চেলসি। রাহিম স্টার্লিংয়ের পাস থেকে বল পেয়ে যান ফাঁকায় থাকা রিস জেমস। তিনি আর ভুল করেননি। ম্যাচটা যখন চেলসির কোর্টে, জিতে যাওয়ার দশা। ঠিক তখনই সময় ইভান পেরিসিকের পাস থেকে গোল করে সমতা ফেরান টটেনহাম স্ট্রাইকার হ্যারি কেইন। সবমিলিয়ে ম্যাচের স্কোর থামে ২-২ অবস্থানে।
'সেখানে খেলা শেষ হলেও টুখেল আর কন্তের খেলটা তখনও বাকি। ম্যাচ শেষ হাত মেলাতে গিয়ে আবার দ্বন্দ্ব কন্তে-টুখেলের।
পাল্টা চেলসি-টটেনহাম কোচের সংঘাত': লাল কার্ড দেখলেন দু'জনেই
-দুজনকে ছাড়াতে এগিয়ে আসতে হয় কোচিং স্টাফ ও রেফারিদের। শেষ পর্যন্ত দুজনকেই লাল কার্ড দেখান রেফারি।'